পায়ের ছন্দ কিংবা গোলে কার্যকারিতা বিবেচনায় না নিয়ে চীনের ফুটবলের প্রসারেই বড় নামের অস্কারকে পেতে পাউন্ডের থলে নিয়ে এগিয়ে এসেছে সাংহাই। তাতে লাভ চেলসিরও। ২০১২ সালে ইন্টারন্যাসিওনাল থেকে ১৯.৩৫ মিলিয়ন পাউন্ডে তারা কিনেছিল এই মিডফিল্ডারকে। চার বছর পর বিক্রি করছে ৫২ মিলিয়ন পাউন্ডে। অর্থাৎ লাভ ৩২ মিলিয়ন পাউন্ডেরও বেশি। চীনের ফুটবল ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অঙ্কের ট্রান্সফারও এটা। জেনিত থেকে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড হাল্ককে ৪৭ মিলিয়ন পাউন্ডে একই ক্লাবের কেনাটা ছিল এর আগের রেকর্ড। সেই হাল্কও সপ্তাহে বেতন পান ৩ লাখ ১৭ হাজার পাউন্ড, যা বেতনের নিরিখে ফুটবল ইতিহাসের পঞ্চম সর্বোচ্চ।
আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড এসেকুয়েল লাভেজ্জি খেলছেন চীনে। ধারণা করা হচ্ছিল হেবেই চায়নায় তাঁর বেতন সপ্তাহে ৩ মিলিয়ন পাউন্ডের কাছাকাছি। কিন্তু ‘ফুটবল লিকস’ জানাচ্ছে অঙ্কটা নাকি ৪ লাখ ৯৩ হাজার পাউন্ড! খবরটা সত্যি হলে অস্কারের চেয়েও তাঁর বেতন বেশি। পাঁচটি ব্যালন ডি’অর জেতা মেসি আর চারবারের চ্যাম্পিয়ন রোনালদো চীনে খেলতে চাইলে বেতনের অঙ্কটা পৌঁছবে কোথায়? একটা ধারণা দেওয়া যেতে পারে। কার্লোস তেভেজকে পেতে চীনের একটি ক্লাব বছরে বেতন দিতে চায় ৪০ মিলিয়ন পাউন্ড অর্থাৎ অস্কারের দ্বিগুণ! ডেইলি মেইল
ভিডিওঃ বাংলা সিনেমার সবচেয়ে হট আইটেম গান এটি
Add Comment